আমি যখন প্রথম রোমানিয়ায় যাওয়ার কথা ভাবলাম, তখন মাথায় একটাই প্রশ্ন ঘুরছিল—রোমানিয়া ভিসার দাম কত? এটা শুধু আমার প্রশ্ন নয়, বাংলাদেশ থেকে অনেকেই এই স্বপ্নের দেশে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। রোমানিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের একটি উন্নত দেশ, কাজের সুযোগ, শিক্ষার মান এবং উন্নত জীবনযাত্রার জন্য বিখ্যাত। কিন্তু সঠিক তথ্য ছাড়া এই যাত্রা শুরু করা বেশ কঠিন। তাই আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে এই গাইড লিখছি, যাতে আপনার পথটা একটু সহজ হয়। এখানে ভিসার খরচ, আবেদন প্রক্রিয়া, বেতন, এবং আরও সবকিছু সহজ ভাষায় ব্যাখ্যা করব।

রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে?

আমি যখন রোমানিয়ায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলাম, তখন খরচ নিয়ে বেশ দ্বিধায় ছিলাম। কারণ ভিসার ধরন, এজেন্সি, এবং অন্যান্য খরচের ওপর ভিত্তি করে মোট খরচ অনেক কম-বেশি হতে পারে। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সরকারি প্রক্রিয়ায় গেলে খরচ কম, আর বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে গেলে একটু বেশি। তবে একটা ধারণা দেওয়ার জন্য খরচের হিসাবটা এরকম:

  • সরকারি প্রক্রিয়ায়: ৪-৬ লাখ টাকা

  • বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে: ৭-৯ লাখ টাকা

  • ট্রান্সপোর্ট এবং অন্যান্য খরচসহ: ১০-১২ লাখ টাকা (সর্বোচ্চ)

এই খরচের মধ্যে ভিসা ফি, ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স, এয়ার টিকেট, এবং ডকুমেন্টেশনের খরচ অন্তর্ভুক্ত। আমি একটা টিপস শেয়ার করি—যদি পরিচিত কোনো নির্ভরযোগ্য এজেন্সি পান, তাহলে খরচ কিছুটা কমতে পারে।

25 web pages

বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে?

আমি যখন রোমানিয়ায় যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলাম, তখন খরচ নিয়ে অনেক চিন্তায় ছিলাম। বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে মোট খরচ নির্ভর করে ভিসার ধরন, এজেন্সি, এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচের ওপর। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, খরচের একটা সাধারণ হিসাব এরকম:

  • সরকারি প্রক্রিয়ায়: ৪-৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভিসা ফি, ডকুমেন্টেশন, এবং অন্যান্য খরচ থাকে।
  • বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে: ৭-৯ লাখ টাকা। এজেন্সিরা প্রক্রিয়াটা সহজ করে দেয়, তবে তাদের ফি বেশি হতে পারে।
  • ট্রান্সপোর্ট এবং অন্যান্য খরচসহ: সর্বোচ্চ ১০-১২ লাখ টাকা। এর মধ্যে এয়ার টিকেট (৫০,০০০-৮০,০০০ টাকা), ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স, এবং প্রাথমিক থাকার খরচও ধরতে হবে।

আমি সরকারি প্রক্রিয়ায় গিয়েছিলাম, তাই খরচ একটু কম হয়েছিল। তবে এয়ার টিকেটের দাম আগে থেকে চেক করে বুক করলে আরও কমতে পারে। আমার একটা টিপস—এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়ার আগে তাদের রিভিউ ভালো করে দেখে নিন, যাতে অতিরিক্ত খরচ না হয়।

রোমানিয়া ভিসার ধরনসমূহ

রোমানিয়ায় যাওয়ার আগে আপনাকে ঠিক করতে হবে কোন ধরনের ভিসার জন্য আবেদন করবেন। আমি যখন এটা নিয়ে খোঁজ নিচ্ছিলাম, তখন দেখলাম ভিসার ধরন নির্ভর করে আপITECT

System: নির্ভর করে আপনার উদ্দেশ্যের ওপর। আমি নিজে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য গিয়েছিলাম, কিন্তু রোমানিয়ায় আরও অনেক ধরনের ভিসা আছে। এখানে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি ভিসার ধরন উল্লেখ করছি, যাতে আপনি বুঝতে পারেন কোনটা আপনার জন্য উপযুক্ত:

  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: কাজের জন্য, যেমন গার্মেন্টস, কনস্ট্রাকশন, বা ড্রাইভিং।

  • স্টুডেন্ট ভিসা: পড়াশোনার জন্য, যারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান।

  • ট্যুরিস্ট ভিসা: ভ্রমণ বা দর্শনীয় স্থান দেখার জন্য।

  • ফ্যামিলি ভিসা: পরিবারের সঙ্গে থাকতে বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য।

  • বিজনেস ভিসা: ব্যবসায়িক কাজ বা বিনিয়োগের জন্য।

আমার এক বন্ধু স্টুডেন্ট ভিসায় গিয়েছিল, আর আমি ওয়ার্ক পারমিট নিয়েছিলাম। তাই আপনার লক্ষ্য ঠিক করে ভিসা বেছে নিন।

রোমানিয়া ভিসার দাম কত?

ভিসার দাম নিয়ে আমার প্রথম ধারণা ছিল যে এটা খুব সোজা হবে। কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখলাম, ভিসার ধরন, প্রক্রিয়া, এবং এজেন্সির ওপর নির্ভর করে দাম অনেক কম-বেশি হয়। আমি যে তথ্য পেয়েছি, তার ভিত্তিতে ২০২৫ সালের জন্য ভিসার দামের একটা ধারণা দিচ্ছি:

  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: ৫-৭ লাখ টাকা (এজেন্সির মাধ্যমে ৭-৯ লাখও হতে পারে)

  • স্টুডেন্ট ভিসা: ১.৫-২.৫ লাখ টাকা (টিউশন ফি আলাদা)

  • ট্যুরিস্ট ভিসা: ২-৩ লাখ টাকা

  • ফ্যামিলি ভিসা: ৩-৪ লাখ টাকা

  • বিজনেস ভিসা: ৪-৬ লাখ টাকা

এই দামগুলো আনুমানিক। আমার পরামর্শ, সরকারি প্রক্রিয়ায় যাওয়ার চেষ্টা করুন, কারণ এতে খরচ অনেক কম হয়। তবে এজেন্সি বেছে নেওয়ার সময় সতর্ক থাকুন, কারণ কিছু এজেন্সি অতিরিক্ত টাকা নিতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত সময় লাগে?

আমি যখন রোমানিয়ার জন্য টিকেট বুক করছিলাম, তখন একটু হতাশ হয়েছিলাম, কারণ বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ফ্লাইট নেই। তবে ট্রানজিট ফ্লাইটের মাধ্যমে যাওয়া যায়। আমি দুবাই হয়ে গিয়েছিলাম, আর পুরো যাত্রায় সময় লেগেছিল প্রায় ১২ ঘণ্টা। সাধারণত:

  • ট্রানজিটসহ ভ্রমণের সময়: ১০-১৪ ঘণ্টা

  • জনপ্রিয় ট্রানজিট পয়েন্ট: দুবাই, ইস্তাম্বুল, দোহা

ফ্লাইট বুক করার সময় আগে থেকে দাম চেক করে নিন। আমি একটু তাড়াতাড়ি বুক করেছিলাম, তাই টিকেটের দাম কিছুটা কম পেয়েছিলাম।

রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম কীভাবে পূরণ করবেন?

ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করা আমার কাছে প্রথমে একটু জটিল মনে হয়েছিল। কিন্তু সঠিক গাইডলাইন ফলো করলে এটা বেশ সহজ। রোমানিয়ার ভিসা আবেদন ফরম পাওয়া যায় তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে: evisa.mae.ro। আমি যে ধাপগুলো ফলো করেছিলাম, সেগুলো শেয়ার করছি:

  1. ফরম ডাউনলোড করুন: ওয়েবসাইট থেকে ফরম নিয়ে প্রিন্ট করুন।

  2. সঠিক তথ্য দিন: নাম, পাসপোর্ট নম্বর, ভ্রমণের উদ্দেশ্য ইত্যাদি সঠিকভাবে পূরণ করুন।

  3. প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংযুক্ত করুন: পাসপোর্ট, ছবি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, এবং অন্যান্য কাগজপত্র।

  4. অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন: ফরম জমা দেওয়ার জন্য দূতাবাস বা এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

  5. ভিসা ফি জমা দিন: ফি সাধারণত ৫০-৮০ ইউরো, তবে ভিসার ধরনের ওপর নির্ভর করে।

আমি একটা ভুল করেছিলাম—প্রথমে ফরমে একটা তথ্য ভুল দিয়েছিলাম। পরে সংশোধন করতে একটু ঝামেলা হয়েছিল। তাই সবকিছু ভালো করে চেক করে নিন।

আরও পড়ুন: আয়ারল্যান্ডে কাজের ভিসা

রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি

আমার একটা বড় সুবিধা ছিল যে আমি একটা নির্ভরযোগ্য এজেন্সির সঙ্গে কাজ করেছিলাম। বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি আছে, কিন্তু আমি ফ্লাইওয়ে ট্রাভেলসের কথা বলব। তাদের সার্ভিস আমার কাছে বেশ পেশাদার মনে হয়েছিল। তাদের ঠিকানা:

  • ফ্লাইওয়ে ট্রাভেলস: Ka-9/1 (Level#4), Bashundhara Road, Dhaka-1229

তারা যে সেবা দেয়:

  • ফরম পূরণে সাহায্য

  • ডকুমেন্টেশন এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং

  • ভিসার স্ট্যাটাস ট্র্যাকিং

তবে আমার একটা পরামর্শ, এজেন্সির সঙ্গে কথা বলার আগে তাদের রিভিউ চেক করে নিন। কিছু প্রতারক এজেন্সিও আছে, যারা বেশি টাকা নিয়ে ফেলে।

রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসা ২০২৫

আমার এক কাজিন স্টুডেন্ট ভিসায় রোমানিয়া গিয়েছে। ওর অভিজ্ঞতা থেকে জানলাম, স্টুডেন্ট ভিসার প্রক্রিয়া তুলনামূলকভাবে সহজ, তবে কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে। ২০২৫ সালের জন্য স্টুডেন্ট ভিসার তথ্য:

  • ভিসা ফি: ৫০-৮০ ইউরো

  • প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট:

    • বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অ্যাডমিশন লেটার

    • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট

    • ব্যাংক স্টেটমেন্ট (লিভিং কস্ট কভার করার প্রমাণ)

    • ট্রাভেল ইন্স্যুরেন্স

  • মোট খরচ: টিউশন ফি এবং অন্যান্য খরচ মিলে ৫-৬ লাখ টাকা

আমার কাজিন বলছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগে তাদের সঙ্গে ভালো করে যোগাযোগ করা জরুরি। এতে ভিসা প্রক্রিয়া আরও মসৃণ হয়।

রোমানিয়ায় বেতন কেমন?

রোমানিয়ায় বেতন নিয়ে আমার প্রথম ধারণা ছিল যে এটা খুব বেশি হবে। কিন্তু সেখানে পৌঁছে বুঝলাম, বেতন নির্ভর করে কাজের ধরন আর দক্ষতার ওপর। আমি গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করছিলাম, আর আমার বেতন ছিল মাসে প্রায় ৪৫,০০০ টাকা। এখানে একটা সাধারণ ধারণা দিচ্ছি:

  • সাধারণ কাজ (যেমন শ্রমিক): ৩০,০০০-৫০,০০০ টাকা

  • দক্ষ শ্রমিক (যেমন ড্রাইভার, টেকনিশিয়ান): ৫০,০০০-৭০,০০০ টাকা

  • উচ্চ দক্ষতার কাজ (যেমন ইঞ্জিনিয়ার): ৮০,০০০-১,২০,০০০ টাকা

আমার এক সহকর্মী ড্রাইভিংয়ের কাজ করত, তার বেতন ছিল আমার চেয়ে একটু বেশি। তাই কাজের দক্ষতা বাড়ালে বেতনও বাড়বে।

রোমানিয়া যেতে কত বয়স লাগে?

ভিসার জন্য বয়স নিয়ে অনেকে আমাকে প্রশ্ন করেছেন। আমি যখন আবেদন করেছিলাম, তখন দেখেছি বয়স ভিসার ধরনের ওপর নির্ভর করে। ২০২৫ সালের নিয়ম অনুযায়ী:

  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা: ন্যূনতম ১৮ বছর

  • স্টুডেন্ট ভিসা: কোনো নির্দিষ্ট বয়সসীমা নেই, তবে সাধারণত ১৬ বছরের ওপরে

  • ট্যুরিস্ট ভিসা: সব বয়সের জন্য উন্মুক্ত

আমার একটা পরামর্শ, ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করার সময় ২২-৪০ বছরের মধ্যে থাকলে সুযোগ বেশি পাওয়া যায়।

রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৫

২০২৫ সালে রোমানিয়া ভিসার জন্য কিছু নতুন নিয়ম চালু হয়েছে, যা আমি নিজে খোঁজ নিয়ে জেনেছি। এগুলো জানা থাকলে আবেদন প্রক্রিয়া আরও সহজ হবে:

  • বায়োমেট্রিক তথ্য বাধ্যতামূলক: আঙুলের ছাপ এবং ছবি দিতে হবে।

  • ডকুমেন্ট অনুবাদ: সব কাগজপত্র ইংরেজি বা রোমানিয়ান ভাষায় অনুবাদ করতে হবে।

  • অনলাইন আবেদন: ভিসার আবেদন এবং স্ট্যাটাস চেক করতে হবে evisa.mae.ro থেকে।

  • প্রক্রিয়াকরণের সময়: সাধারণত ১৫-৩০ কার্যদিবস।

আমি এই ওয়েবসাইট থেকে স্ট্যাটাস চেক করতাম, এটা বেশ সুবিধাজনক।

রোমানিয়ায় কাজের সুযোগ এবং জীবনযাত্রা

রোমানিয়ায় পৌঁছে আমি যে জিনিসটা সবচেয়ে পছন্দ করেছি, তা হলো এখানকার কাজের সুযোগ। গার্মেন্টস, কনস্ট্রাকশন, হসপিটালিটি, এবং আইটি সেক্টরে প্রচুর চাহিদা আছে। আমি গার্মেন্টসে কাজ করলেও দেখেছি, দক্ষ লোকেরা আইটি বা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনেক ভালো সুযোগ পায়।

জীবনযাত্রার কথা বললে, রোমানিয়ার রাজধানী বুখারেস্টে থাকার খরচ মাসে ৩০,০০০-৫০,০০০ টাকা (ভাড়া, খাবার, ট্রান্সপোর্ট মিলিয়ে)। আমি একটা ছোট ফ্ল্যাটে থাকতাম, আর খরচ বাঁচাতে নিজেই রান্না করতাম। এখানকার মানুষ খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ, তবে শীতকালে একটু কষ্ট হয়!

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন

১. রোমানিয়া ভিসা পেতে কত সময় লাগে?
সাধারণত ১৫-৩০ দিন, তবে এটা ভিসার ধরন এবং আবেদনের সময়ের ওপর নির্ভর করে।

২. সরকারি প্রক্রিয়ায় যাওয়া কি নিরাপদ?
হ্যাঁ, সরকারি প্রক্রিয়ায় প্রতারণার ঝুঁকি কম। বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন।

৩. রোমানিয়ায় কি ইংরেজি চলে?
হ্যাঁ, বিশেষ করে তরুণরা ইংরেজি বলে। তবে কিছু রোমানিয়ান শিখলে কাজে লাগে।

৪. ভিসা ছাড়া রোমানিয়ায় কাজ করা যায়?
না, ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া কাজ করা অবৈধ।

উপসংহার

রোমানিয়ায় যাওয়ার স্বপ্ন আমার জীবনের একটা বড় পদক্ষেপ ছিল। এই যাত্রায় অনেক কিছু শিখেছি, আর সেই অভিজ্ঞতা থেকেই এই গাইড লিখলাম। আপনি যদি সঠিক পরিকল্পনা করেন, নির্ভরযোগ্য এজেন্সি বা সরকারি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এগোন, তাহলে আপনার পথটা অনেক সহজ হবে। রোমানিয়া শুধু একটা গন্তব্য নয়, এটা একটা নতুন শুরুর সুযোগ। তাই আর দেরি না করে আজই প্রস্তুতি শুরু করুন। আপনার যদি কোনো প্রশ্ন থাকে, কমেন্টে জানান, আমি সাহায্য করার চেষ্টা করব!

আমাদের আরও কিছু পোস্ট সমূহ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *